শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক:: লাইসেন্স ছাড়া কেউ ধান-চালের ব্যবসা এবং মজুত করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের হলরুমে ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, চাল ব্যবসায়ীরা প্রতি সপ্তাহে যা ব্যবসা করবেন সেই পরিমাণ আয়কর রিটার্ন সরকারের কাছে জমা দিতে হবে। যেসব মিলার চাল প্যাকেটিং করবেন তারা তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডিংয়ে চাল বাজারজাত করতে হবে। অন্যের মোড়কে ব্যবহার করা যাবে না। কেউ অবৈধভাবে ধান-চাল মজুত করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলায় এবছর আমন মৌসুমে ২৮ টাকা কেজি দরে ১১ হাজার ৪৫৪ মেট্রিক টন ধান এবং ৪২ টাকা কেজি দরে ২২ হাজার ১৩৬ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান এবং ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত চাল কেনা হবে।
জেলার সদর, মহাদেবপুর, নিয়ামতপুর, রানীনগর ও পোরশাসহ পাঁচটি উপজেলায় কৃষকের অ্যাপের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হবে। অন্য উপজেলাগুলোতে সংগ্রহ ও মনিটরিং কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত কৃষকদের তালিকা অনুযায়ী ধান সংগ্রহ করা হবে।
নওগাঁ সদর, মহাদেবপুর ও নিয়ামতপুর উপজেলায় ‘ডিজিটাল চাল সংগ্রহ ব্যবস্থাপনা’ এর মাধ্যমে মিলারদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ করা হবে। নওগাঁ জেলা ছাড়াও দিনাজপুর, কুষ্টিয়া, নেত্রকোনা জেলায় ধান সংগ্রহের উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী।